কালোজিরার উপকারিতা ও অপকারিতা জানতে পড়ুন
প্রিয় পাঠক,কালোজিরার উপকারিতা ও অপকারিতা আমরা অনেকেই জানিনা। কিন্তু কালোজিরা কম বেশি সকলেই চিনি। ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে কালোজিরার উপকারিতা ও অপকারিতা রয়েছে। আপনি যদি আপনার স্বাস্থ্যের উপকারিতা চান তাহলে আপনাকে কালোজিরার উপকারিতা ও অপকারিতা জেনে এর পরে এটি খেতে হবে।
আপনি যদি কালোজিরার উপকারিতা ও অপকারিতা না জেনে থাকেন তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেল জুড়ে আমাদের সঙ্গে থাকুন। তাহলে চলুন আর দেরি না করে কালোজিরার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
পেজ সূচিপত্রঃ কালোজিরার উপকারিতা ও অপকারিতা
- কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা
- কালোজিরা খাওয়ার অপকারিতা
- কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম
- কালোজিরার পুষ্টি উপাদান
- শেষ কথা
কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা
প্রাচীনকাল থেকেই কালোজিরা আমাদের বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। তবে আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ রয়েছে যারা এটিকে রান্নার মসলা হিসেবে চিনে থাকে। শুধু রান্নার কাজে নয় এটি মানুষের বিভিন্ন ধরনের রোগের চিকিৎসা হিসেবে ব্যবহার করা হয়। আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি এছাড়া আরো বিভিন্ন রকমের সমস্যা সমাধান করে থাকে। কালোজিরার উপকারিতা ও অপকারিতা উল্লেখ করা হবে।
আরো পড়ুনঃ লেবুর ৩০ টি উপকারিতা ও অপকারিতা বিস্তারিত জানুন
কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতাঃ
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি
- মাথাব্যথা দূর করতে
- সর্দি কাশি দূর করতে
- চুল পড়া রোধে
- দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করতে
- গ্যাসের সমস্যা প্রতিরোধে
- দাঁতের ব্যথা দূর করতে
- পেটের সমস্যার সমাধানে
- ওজন কমাতে
- রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে
- ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে
- লিভারের সমস্যা সমাধানে
- ডায়াবেটিস প্রতিরোধে
- কিডনির সমস্যা দূর করতে
- চর্মরোগ থেকে মুক্তি দিতে
- হাঁপানি থেকে মুক্তি দিতে
- কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় রাখতে
- পিরিয়ডের সমস্যা দূর করতে
১। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিঃ আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সঠিক থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে কালোজিরা। এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওষুধে গুণ সাধারণত তাই এটি খেলে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
২। মাথাব্যথা দূর করতেঃ মাথা ব্যথার ওষুধ হিসেবে কালোজিরার তেল খুবই কার্যকরী। আপনার যেকোনো ধরনের মাথাব্যথা থেকে মুক্তি পেতে আপনি কালোজিরা তেল মাথায় ব্যবহার করতে পারেন। এটি মাথায় ব্যবহারের কিছুক্ষণের মধ্যেই আপনার মাথা ব্যথা একেবারেই মত অদৃশ্য হয়ে যাবে।
৩। সর্দি কাশি দূর করতেঃ আপনি যদি দীর্ঘদিন ধরে সর্দি কাশির সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে নিয়মিত কালোজিরা খেতে পারেন। কালোজিরার মধ্যে থাকা উপাদান গুলো সর্দি-কাশি সমস্যা খুব তাড়াতাড়ি নিরাময় করতে সক্ষম। এই সমস্যার সমাধানের জন্য আপনি কালোজিরা তেল এর সাথে মধু মিশিয়ে দিনে কয়েকবার খেতে পারেন।
৪। চুল পড়া রোধেঃ এ সমস্যায় ভুগে থাকে বেশিরভাগ নারীরা। আপনি যদি চুল পড়ার মত সমস্যা থেকে বাঁচতে চান তাহলে এখান থেকে আপনাকে মুক্তি দিতে পারে কালোজিরা। কালোজিরা চুলের গোড়ায় পুষ্টিরোগাতে এবং চুলের গোড়া মজবুত করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। এর জন্য আপনাকে প্রতিদিন কালোজিরার তেল চুলে ব্যবহার করতে হবে।
৫। দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করতেঃ বয়স বাড়ার সাথে সাথে মানুষের দৃষ্টি শক্তি ধীরে ধীরে কমতে থাকে। অনেক সময় দেখা যায় কি অল্প বয়সেও দৃষ্টিশক্তির বিভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা যায়। আপনি যদি আপনার দৃষ্টি শক্তি বাড়াতে চান তাহলে কালোজিরা একটি অন্যতম জনপ্রিয় উপাদান।
৬। গ্যাসের সমস্যা প্রতিরোধেঃ আমাদের সকলের একটি কমন সমস্যা হল গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা। কম-বেশি সকলের মাঝে এই সমস্যাটি দেখা যায়। আপনি যদি প্রতিদিন কালোজিরা সেবন করতে পারেন তাহলে আপনার গ্যাসের সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন। এক কাপ দুধের সঙ্গে পরিমাপ মতো কালোজিরা তেল মিশিয়ে দিনে কয়েকবার সেবন করতে পারেন।
৭। দাঁতের ব্যথা দূর করতেঃ দাঁতের ব্যথা থেকে মুক্তি দিতে খুবই উপকারী একটি উপাদান হলো কালোজিরা। উষ্ণ গরম পানিতে কালোজিরা ভিজিয়ে রাখার পর ওই পানি দিয়ে কুলি কুচি করলে দাঁতের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কালো জিরার পানি মুখের ভেতরে থাকা জীবাণুগুলো খুব সহজেই মেরে ফেলতে সাহায্য করে।
৮। পেটের সমস্যার সমাধানেঃ নিয়মিত পেটের সমস্যা থেকে নিরাময় পেতে হলে কালোজিরা খেতে পারেন। যারা নিয়মিত পেটের সমস্যায় ভুগে থাকেন সাধারণত তাদের জন্য কালোজিরা খুবই ভালো একটি সমাধান। এক গ্লাস গরম দুধের সঙ্গে পরিমাপ মতো কালোজিরা মিশিয়ে এরপরে প্রতিদিন সকাল এবং বিকাল সেবন করতে হবে।
৯। ওজন কমাতেঃ যাদের ওজন অতিরিক্ত পরিমাণে বৃদ্ধি পাচ্ছে সাধারণত তাদের জন্য ভালো একটি সমাধান হতে পারে কালোজিরা। শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমাতে সক্ষম কালোজিরা। কালোজিরাতে উপস্থিত রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এন্টি ইনফ্লেমেন্টারি যা ওজন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এছাড়া কালোজিরা তেল খাওয়ার ফলে শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমে যায়।
১০। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেঃ অনেকের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকে। উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে আপনি নিয়মিত কালোজিরা খেতে পারেন। কালোজিরাতে উপস্থিতি উপাদান গুলো মানব দেহে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এর জন্য আপনি গরম চায়ের সাথে অথবা গরম পানির সাথে কালোজিরা সেবন করতে পারেন নিয়মিত।
১১। ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতেঃ আমরা সকলেই চাই আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে। কালোজিরা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে অপরিসীম ভূমিকা রাখে। মুখের কালো দাগ এবং ব্রণের সমস্যা সমাধান করতে কালোজিরা কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে। ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে কালোজিরার তেলের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করে এরপরে ব্যবহার করা যায়।
১২। লিভারের সমস্যা সমাধানেঃ লিভারের বিভিন্ন রকমের সমস্যা সমাধান করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে কালোজিরা। কালোজিরার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান যা রাসায়নিক পদার্থের বিষাক্ততা কমাতে সক্ষম। যার ফলে লিভার সুস্থ থাকে। তাই লিভার সুস্থ রাখতে প্রতিনিয়ত কালোজিরা খেতে পারেন।
১৩। ডায়াবেটিস প্রতিরোধেঃ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে কালোজিরা খুবই উপকারী। বর্তমানে ডায়াবেটিস রোগ একটি বিপদজনক এবং মরণব্যাধি রোগ। এই রোগ নিয়ন্ত্রণ করতে হলে আমাদের বিভিন্ন ধরনের সর্তকতা অবলম্বন করতে হয়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে পারে কালোজিরা।
১৪। কিডনির সমস্যা দূর করতেঃ আপনি যদি কিডনির সমস্যা দূর করতে চান তাহলে নিয়মিত কালোজিরা খেতে শুরু করুন। এর মধ্যে থাকা উপাদানগুলো শরীরের বিষাক্ত পদার্থগুলো দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। হালকা গরম পানি সঙ্গে সমপরিমাণ কালোজিরার গুড়া এবং একটু মধু মিশিয়ে প্রতিনিয়ত সেবন করতে থাকুন।
১৫। চর্মরোগ থেকে মুক্তি দিতেঃ আমরা অনেকেই চর্ম রোগে ভুগে থাকি। যে স্থানে চর্মরোগ দেখা দিয়েছে সেই স্থানে কালোজিরার তেল মালিশ করতে পারেন। কারণ আমাদের ত্বকের জন্য কালোজিরার তেল বেশ কার্যকরী একটি উপাদান। এছাড়া হলুদের রসের সঙ্গে সমপরিমাণ কালোজিরার তেল এবং মধু মিশিয়ে প্রতিদিন তিনবার সেবন করতে পারেন।
১৬। হাঁপানি থেকে মুক্তি দিতেঃ হাঁপানি থেকে মুক্তি দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে কালোজিরা। বয়স্ক এবং শিশুদের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্টের সমস্যা বেশি লক্ষ্য করা যায়। যাদের এই শ্বাসকষ্টের সমস্যা রয়েছে সাধারণত তারা নিয়মিত কালোজিরার তেল খেতে পারে। অথবা সকালে উঠে খালি পেটে প্রথমে কালোজিরা খেতে পারে এতে করে হাঁপানি দূর হবে।
আরো পড়ুনঃ পেয়ারা পাতার ২৫ টি উপকারিতা ও অপকারিতা
১৭। কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় রাখতেঃ মানবদেহে কোলেস্টেরলের উপস্থিতি খুবই প্রয়োজন। কিন্তু শরীরে যদি কোলেস্টেরলের মাত্রা অতিরিক্ত বেড়ে যায় তবে শরীরের জন্য এটি ক্ষতিকর। কালোজিরা রক্তে উপস্থিতি অতিরিক্ত পরিমাণে খারাপ বের করে দিতে সক্ষম এবং ভালো কোলেস্টেরল উৎপাদন করতে সাহায্য করে।
১৮। পিরিয়ডের সমস্যা দূর করতেঃ আমরা জানি যে প্রতিমাসে মেয়েদের পিরিয়ড হয়ে থাকে। তবে অনেক মহিলারা রয়েছে যারা নিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যায় ভুগে থাকে। পিরিয়ডের সময় বিভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা দেয় যেমন মাঝেমধ্যে অনিয়মিত পিরিয়ড, পিরিয়ডে অতিরিক্ত ব্যথা করা। এ সমস্যাগুলো থেকে মুক্তি দিতে পারে কালোজিরা। তাই নিয়মিত কালোজিরা খাওয়া শুরু করুন।
কালোজিরা খাওয়ার অপকারিতা
কালোজিরার উপকারিতা ও অপকারিতা জানার পরে আমাদেরকে কালোজিরা খেতে হবে। ইতিমধ্যেই আমরা কালোজিরার অনেক উপকারিতা সম্পর্কে জেনেছি। এর অপকারিতার চাইতে উপকারিতা বেশি রয়েছে। কিন্তু কালোজিরা যেমন ভালো দিক রয়েছে ঠিক তেমন এর কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও রয়েছে। অতিরিক্ত পরিমাণে কালোজিরা খাওয়ার পরে শরীরে একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
কালোজিরা খাওয়ার অপকারিতাঃ
১। কেউ যদি কালোজিরার তেল অতিরিক্ত পরিমাণে ত্বকে লাগাতে থাকে তাহলে তার এলার্জি হতে পারে। তাই এই সমস্যার সমাধানে অবশ্যই পরিমাপমতো কালোজিরার তেল ব্যবহার করতে হবে।
২। অতিরিক্ত পরিমাণে কালোজিরা খেলে রক্তের শর্করার পরিমাণ কমে যেতে পারে। তাই কালোজিরার উপকারিতা ও অপকারিতা জেনে তারপরে কালোজিরা খেতে হবে।
৩। কারো শরীরে যদি ডায়াবেটিস এর সমস্যা থাকে তাহলে অবশ্যই শরীরের শর্করা চেকআপ করে নিতে হবে। এর জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তারপরে কালোজিরা খেতে হবে।
৪। কালোজিরা অতিরিক্ত পরিমাণে সেবন করলে শরীরে রক্ত জমাট বাঁধার কমে যেতে পারে। যার ফলে রক্তচাপ হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। তাই অতিরিক্ত কালোজিরা খাওয়া যাবে না।
কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম
আপনি যদি কালোজিরার উপকারিতা ও অপকারিতা না জেনে থাকেন এবং এর উপকারিতা গুলো ভোগ করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে উপরের বিষয়গুলো পড়ে নিতে হবে। এরপরে আপনাকে কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে হবে। কারণ সঠিক নিয়মে যদি কালোজিরা খাবার না হয় তাহলে এর উপকারিতা গুলো পাওয়া যাবে না।
কালোজিরা খাওয়ার নিয়মঃ
- আপনি চাইলে কালোজিরা তেল দিয়ে রান্না করে খেতে পারেন।
- এছাড়া কালোজিরার তেলের সঙ্গে মধু মিশিয়ে তা খেতে পারেন।
- কালোজিরা তরকারির মসলা হিসেবে খেতে পারেন।
- বিস্কুট কেক অথবা মিষ্টি জাতীয় খাবারের সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন
- এছাড়া সকালে খালি পেটে কালোজিরা চিবিয়ে খেতে পারেন।
- রুটি বানানোর সময় আটাতে কালোজিরা মিশিয়ে খেতে পারেন।
- চাটনি রান্না করার সময় কালোজিরা ব্যবহার করতে পারেন।
কালোজিরার পুষ্টি উপাদান
কালোজিরার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনেছি কিন্তু কালোজিরার মধ্যে কি কি পুষ্টি উপাদান রয়েছে এ সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। যেহেতু কালোজিরার এত উপকারিতা রয়েছে তাই এটা নিশ্চিত বলা যায় যে কালোজিরার মধ্যে রয়েছে আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় সকল ধরনের পুষ্টি উপাদান।
আরো পড়ুনঃ কিসমিসের ৩০ টি উপকারিতা ও অপকারিতা
কালোজিরার পুষ্টি উপাদানঃ
- আমিষ
- শর্করা
- প্রোটিন
- চর্বি
- আয়রন
- ক্যালসিয়াম
- কপার
- ফসফরাস
- ভিটামিন বি১
- ফোরাসীন
- জিংক
- নিয়াসিন
কালোজিরার উপকারিতা ও অপকারিতাঃ শেষ কথা
কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা, কালোজিরা খাওয়ার অপকারিতা, কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম, কালোজিরার পুষ্টি উপাদান সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি কালোজিরার উপকারিতা ও অপকারিতা না জেনে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে হবে। জেনে এরপরে কালোজিরা সেবন করতে হবে।
এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন এবং কমেন্ট করুন। কারণ আমাদের ওয়েবসাইটের নিয়মিত এই ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url